Thursday, March 28, 2013

How beautiful my country is !

All price to my creator who create my land ! It's my evergreen land . bangladesh , my motherland my beautiful dreamland . I love it such a child loves her mother . Cause its my mother .
Now it is spring . The first day of spring we called "pohela boishakh" . New couples are wearing the yellow dress in this day . So it's everywhere yellow in the country including our firm-land .
We are the dreaming nation .We love dreaming...
                              Thanks everyone for being with me. Goodbye.

Saturday, March 16, 2013

সামনে কী আবার আলো ?

কথায় বলে - ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় । পৃথিবীর মোস্ট ডিমান্ডেবল একটি সাবজেক্টে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কমপ্লিট করেছি ।- স্বাভাবিক ভাবেই এবার চাকরির পালা (চাকর+ই = ই ই ই !!!) । এইবার কই যাই ?? কারন সারা জীবনে কক্ষনই ভাবিনি আমাকে কারো অধীনে কাজ করতে হবে । এইতো এই সেই দিনও না । অথচ আমি আজ পরাধীনতার জেলে যাবার একপদ দূরেই মাত্র ! কী সাংঘাতীক !! কী সাংঘাতীক !!! কাব্যিক মন হঠাতই তীব্র বিদ্রোহ করে বসলো । বাসায় কিছুতেই বোঝাতে সক্ষম হতে পারলাম না যে "আমি কেন জবের জন্য চেষ্টা করছি না ?"

ভাবছি কী করে এর সমাধান করা যায় ? জীবনে বহু সমস্যাকে সফলতার সাথে 'আরো ভালো কিছুর বিনিময়ে' পাশ কাটিয়ে গেছি, কেবল নিজের মনের মতন হয়নি বলে । আমি মনে করি যা করব তা আমার মনের মতন করে করবো ।
তাহলে এখন উপায় ?- কী করে ভাংবো আমি এই খাঁচা ?

এমন সময় আমার বহু শখের একটা পেশাকে বেছে নেবার সুযোগ খোদ আল্লাহ যেন আমার সামনে হাজির করলেন ! অবাক হয়ে দেখে গেলাম কী করে আমার কাঙ্ক্ষিত ঠিকানা দেখিয়ে দেয়া হচ্ছে ! আর, কতই না ব্যাস্ততায়-আকুলতায় !!! সত্যি ভাগ্য যখন প্রসস্ত হয়... যাতীয় ব্যাপার-স্যাপার আর কি ।
পেশার নাম ফ্রীল্যান্সিং ।

বছর আগে ওয়েব ডিজাইনের জন্য প্রচুর খেটে কাউকে সাথে না পেয়ে হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম । সেই হালই ফিরে এসে আমার বিক্ষিপ্ত নৌকার হাল হয়ে দারুন তেজ এনে দিতে চাইছে যে ফের ! আর সেই তেজদূত আমিনুর রহমান ভাই ।



তবে আমি কি সত্যি আমার আমিতে প্রত্যাবর্তণে স্বক্ষম হব ??


সকলের কাছে দোয়া চাইছি, আমার জন্য দোয়া করবেন- আমি আর্থিক ভাবে সফল হয়ে আমাদের দেশের সাংস্কৃতীক অঙ্গনে ভূমিকা রাখতে চাই ।

Friday, March 15, 2013

আমার অন্যান্য সাইট (নির্মানাধীন)





ঘুরে আসতে পারেন এই সাইটটিতে-


blog.com


সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ !

মুক্তপেশা উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে


মুক্তপেশা (ইংরেজিFreelancing), কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অধীনে না
থেকে মু্ক্তভাবে কাজ করাকে বোঝায়। যারা এধরণের কাজ করেন তাদের বলা হয়
"মুক্তপেশাজীবী" (ইংরেজিFreelancer)। এধরণের কাজে যেমন কোনো নির্দিষ্ট
মাসিক বেতনভাতা নেই তেমনি সবসময় কাজ পাওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই।
তবে স্বাধীনমনা লোকদের আয়ের জন্য এটা একটা সুবিধাজনক পন্থা। আধুনিক যুগে
বেশিরভাগ মুক্তপেশার কাজগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে থাকে। ফলে মুক্ত
পেশাজীবীরা ঘরে বসেই তাদের কাজ করে উপার্জন করতে পারেন। এ পেশার মাধ্যমে
 অনেকে প্রচলিত চাকরি থেকে বেশি আয় করে থাকেন, তবে তা আপেক্ষিক।
ইন্টারনেটভিত্তিক কাজ হওয়াতে এ পেশার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি হাজারো ক্লায়েন্টের
 সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ ঘটে।

কাজের ধরণ

মুক্তপেশার কাজের পরিধি অনেক বেশি। বিশ্বব্যাপী এধরণের কর্মপদ্ধতির চাহিদা ক্রমশ
 বাড়ছে। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষে থাকা কয়েকটি কাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
  • লেখালেখি ও অনুবাদ: নিবন্ধ , ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, সংবাদ বিজ্ঞপ্তি, ছোট গল্প,
  •  প্রাপ্তবয়স্কদের গল্প এবং এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় ভাষান্তরকরণ উল্লেখযোগ্য।
  • সাংবাদিকতা: যারা এবিষয়ে দক্ষ তারা বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্রপত্রিকায় 
  • লেখালেখির, চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি ইন্টারনেটভিত্তিক জনসংযোগ করে থাকেন।
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন: লোগো, ওয়েবসাইট ব্যানার, ছবি সম্পাদনা, অ্যানিমেশন
  •  ইত্যাদি।
  • ওয়েব ডেভলপমেন্টওয়েবসাইট তৈরি, ওয়েবভিত্তিক সফ্‌টওয়্যার তৈরি,
  •  হোস্টিং ইত্যাদি।
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং: ডেস্কটপ প্রোগ্রামিং থেকে ওয়েব প্রোগ্রামিং সবই এর
  •  আওতায় পড়ে।
  • ইন্টারনেট মার্কেটিং: ইন্টারনেটভিত্তিক বাজারজাতকরণ কার্যক্রম, যেমন ব্লগ, 
  • সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে বিপণন।
  • গ্রাহক সেবা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির গ্রাহককে টেলিফোন, ইমেইল
  •  ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহাজ্যে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় 
  • সহায়তা করা।
  • প্রশাসনিক সহায়তা: দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন কাজের ডাটা এন্ট্রি 
  • করণ, ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে কাজ করা ইত্যাদি।
ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্তপেশার চর্চায় বিশ্বব্যপী বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাদের সেবা বিস্তৃত
করেছে, এবং এসব মধ্যস্থ ব্যবসায়ীদের (মিডিয়া) মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী
 ক্রেতা এবং ভোক্তা উভয়েই। এসব ওয়েবসাইটে যে-কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে নিজেদের
 কাজের বিবরণ জানিয়ে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন, এবং অপরপক্ষে যে-কেউ অ্যাকাউন্ট
 খুলে বিজ্ঞাপিত কাজের জন্য উপযুক্ত মনে করলে আবেদন করেন। এদের উভয়ের
 মধ্যে লেনদেনকৃত পরিমাণ অর্থের একটা অনুপাত এসকল মধ্যস্থ ব্যবসায়ী
ওয়েবসাইটগুলো গ্রহণ করে, এবং এটাই তাদের মুনাফা। অনলাইনভিত্তিক এরকম
কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের মধ্যে উল্লেখযোগ্য oDeskElanceFreelancer
ইত্যাদি। তবে Dolancer-সহ আরো বেশ কিছু ওয়েবসাইট এই পদ্ধতি অনুসরণ করে
 এমএলএম ব্যবসার আদলে নিজেদের কার্যক্রম সাঁজায় এবং পরবর্তিতে অনেকে এর
 ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হোন বলে অভিযোগ রয়েছে

হিটলার এবং শিশু (কিছু দূর্লভ ছবি)







চর্যাপদ (উইকি থেকে)

চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম কাব্য তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতম রচনা এটি।[৬] খ্রিস্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ়ার্থ সাংকেতিক রূপবন্ধে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলি রচনা করেছিলেন। বাংলা সাধন সংগীতের শাখাটির সূত্রপাতও এই চর্যাপদ থেকেই। এই বিবেচনায় এটি ধর্মগ্রন্থ স্থানীয় রচনা। একই সঙ্গে সমকালীন বাংলার সামাজিক ও প্রাকৃতিক চিত্রাবলি এই পদগুলিতে উজ্জ্বল। এর সাহিত্যগুণ আজও চিত্তাকর্ষক। ১৯০৭ খ্রীস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায়হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যার প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ।[]

বাংলা সাহিত্য (উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে)

বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্যকর্ম বাংলা সাহিত্য নামে পরিচিত। আনুমানিক খ্রিষ্টীয় নবম শতাব্দীতে বাংলা ভাষায় সাহিত্য রচনার সূত্রপাত হয়। খ্রিষ্টীয় দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত বৌদ্ধ দোঁহা-সংকলন চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য ছিল কাব্যপ্রধান। হিন্দুধর্ম,ইসলাম ও বাংলার লৌকিক ধর্মবিশ্বাসগুলিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল এই সময়কার বাংলা সাহিত্যের। মঙ্গলকাব্যবৈষ্ণব পদাবলিশাক্তপদাবলি, বৈষ্ণব সন্তজীবনী, রামায়ণ, মহাভারত ও ভাগবতের বঙ্গানুবাদ, পীরসাহিত্য, নাথসাহিত্য,বাউল পদাবলি এবং ইসলামি ধর্মসাহিত্য ছিল এই সাহিত্যের মূল বিষয়। বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতার সূত্রপাত হয় খ্রিষ্টীয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে। ঊনবিংশ শতাব্দীতেবাংলার নবজাগরণের যুগে কলকাতা শহরকে কেন্দ্র করে বাংলা সাহিত্যে এক নতুন যুগের সূচনা হয়। এই সময় থেকে ধর্মীয় বিষয়বস্তুর বদলে মানুষ, মানবতাবাদ ও মানব-মনস্তত্ত্ব বাংলা সাহিত্যের প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে ওঠে। ১৯১৩ সালে বিশিষ্ট বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর বাংলা সাহিত্যও দুটি ধারায় বিভক্ত হয় – কলকাতা-কেন্দ্রিক পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্য ও ঢাকা-কেন্দ্রিক পূর্ব পাকিস্তান-বাংলাদেশের সাহিত্য। বর্তমানে বাংলা সাহিত্য বিশ্বের একটি অন্যতম সমৃদ্ধ সাহিত্যধারা হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে।

আবৃত্তি

কবিতা


আবৃত্তি

মানুষ

-কাজী নজরুল ইসলাম


আমার কবিতা

আমার দেশ বাংলাদেশ


আমার একটি আকাশ আছে
ক্যানভাস হয়েছে যে মানস পটে
যেখানে সোনার তুলিতে এঁকেছি
আমার মায়ের মুখশ্রী
আমার মায়ের নাম রেখেছি বাংলাদেশ
পৃথিবীর হেন কলা আমার মায়ের পদ-চুম্বক
তাবত বাঁশরীর কুশল শৈলী
নূপুর-নিক্বণ হারিয়ে ফেলেছে হেথায়...
আমার যে দেশ এটা !
আমার দেশ বাংলাদেশ ।

-সালেহ আরিফ

Tuesday, March 12, 2013

আমার পতাকা



আমার পতাকায় আমার হৃৎপিণ্ড। আমার স্বাধীন বাংলাদেশ স্বগৌরবে মূর্ত হয়ে আছে আমার পতাকায়।
লাল যে অংশ। সেটাই আমার ভিত্তি-আমার খুন। তা-ই আমার সম্পদ। আমার প্রাণ রক্ষক, আমার কবজ... । আমার আছে চির সবুজ ভূমি। নরপিশাচ দল এ ভূমি হতে পিছলে যায় বারংবার , বারবার... । দাঁড়াতে পারবেনা কোন অশুভ শক্তি আমার বক্ষে। পরীক্ষিত এ বক্ষ দাঁড়াতে দেবেনা... । আমার মাথার ওপর নীল আসমান স্বাক্ষি হয়ে আছে আদিকাল হতে, ৭১ পর্যন্ত। এটাই আমার পরিচয়-আমার লালাসবুজের পতাকা। সালাম তোমায়...

ভুত !


আমার দেশের ঠিকানা বন্ধু পাবে...